1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
বান্দরবানে বুদ্ধস্নানের মাধ্যমে মৈত্রী বর্ষণ সূচনা লামায় তামাক নিয়ে মারামারি : প্রাণ গেল বৃদ্ধার, আটক ১ পারিবারিক আদালতকে অন্য মামলা নিষ্পত্তির কাজে লাগানোর চিন্তা করছে সরকার: আইন উপদেষ্টা তঞ্চঙ্গ্যা ঐতিহ্যবাহী ঘিলা খেলা অনুষ্ঠিত: বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ উদযাপন বান্দরবানে সাঙ্গু নদীতে ফুল ভাসিয়ে শুরু হলো বৈসাবি উৎসব লামায় মৌচাক কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড’র সাধারণ সভা ফাইতং উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ রক্ষায় প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও স্থানীয় জনসাধারণের অবস্থান কর্মসূচি লামায় কলেজ ছাত্রীকে অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, গ্রেপ্তার ২ যুবক লামা উপজেলা বিএনপির সাথে রুপসীপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির মতবিনিময় নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবক আহত লামায় স্বপ্ন কানন বিদ্যাপীঠের এসএসসি প্রথম ব্যাচের বিদায় সংবর্ধণা লামায় তামাকের বিকল্প ৫০জন কৃষক পেলেন কারিতাসের বিনামূল্যে ভুট্টা বীজ লামায় আবারো তামাক চাষি- শ্রমিকসহ ৯ জন অপহরণ আলীকদমে ইউবিএম ইটভাটায় অভিযান: ৫০,০০০ টাকা জরিমানা ও কার্যক্রম বন্ধ লামায় ইসলামি আন্দোলন ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ

শসা চাষ করে ভাগ্য বদলানোর স্বপ্ন দেখছেন কৃষকরা

জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৮০ বার পড়া হয়েছে

মাগুরায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে শসা চাষ। চলতি মৌসুমে মাগুরা জেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে শসার চাষ হয়েছে। পানির ওপর মাচায় হলুদ-সাদা ফুল কিংবা থরে থরে ঝুলছে শসা। এমন দৃশ্যই দেখা যায় মাগুরার বিভিন্ন মাঠ ও খেত খামারে। এবার শসার আবাদও ভালো হয়েছে।

আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলনও ভালো। এতে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। শসার বীজ রোপণের ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে গাছে ফল ধরা শুরু হয়।

বিঘাপ্রতি খরচ হয় ১০ হাজার আর বিক্রি হয় ২০ হাজার টাকায়। লাভ বেশি হওয়ায় শসার চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই।

সদর উপজেলার ট্যাংগাখালী মাঠ ঘুরে দেখা যায়, শসার পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষকরা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা পাইকারদের কাছে শসা বিক্রি নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন অনেক কৃষক। দূর-দূরান্ত থেকে আসা পাইকারদের কাছে প্রতি মণ শসা ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা বিক্রি করছেন তারা।

শসা চাষি পারভেজ বলেন, এ মৌসুমে দুই একর জমিতে শসার আবাদ করেছেন, যাতে খরচ হয়েছে ৮০ হাজার টাকা। এতে বিক্রি হবে ২ লাখ টাকার বেশি। এবার আবহাওয়া ভালো। বাজারে শসার ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে।

গোমকোট গ্রামের শসা চাষি কামাল হোসেন বলেন, প্রায় দেড় একর জমিতে শসার আবাদ করেন তিনি। প্রথমবার অধিক বৃষ্টির ফলে অনেক গাছ মারা যায়। পরে আবার গাছ লাগাই। এখন ভালো অবস্থায় রয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যে শসা বিক্রি শুরু করব। কিন্তু কৃষি অফিসার বা তাদের অফিস থেকে কোনো সুযোগ পাইনি।

এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুশান্ত কুমার প্রামাণিক জানান, এ মৌসুমে মাগুরা জেলায় প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে শসার আবাদ করা হয়।

আবহাওয়া ভালো থাকায় বাজারে শসার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ভালো দামও পাচ্ছেন তারা। এছাড়া কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের মধ্যে প্রয়োজনীয় বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে বলেও জানান এ কৃষি কর্মকর্তা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট